বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পূর্ব অত্র এলাকার অর্থাৎ মনতলা, দক্ষিণ সোনাপুর, মালীপাথর, মান্দারপুর, শ্রীবোবরা, নিলক্ষী, গাবতলা পূব পার্শ্বে নিলক্ষী পম্চিম পার্শ্বে, মনতলার দক্ষিণ পার্শ্বে শুধুমাত্র ছেলে-মেয়েরা ফুলগাজী সদর ইউনিয়নে পায়ে হেটে গিয়ে লেখা পড়া করতে অনেক কষ্ট হতো এবং অধিকাংশ ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়া থেকে বঞ্চিত ছিল বিধায়, সকলের শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ২৭/১২/১৯৮৭ইং তারিখে মরহুম জনাব হাজী আমির হোসেন এর ওয়ারিশগণ এর উদ্যোগে এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের পরমার্শ অনুযায়ী অত্র এলাকার একটি স্কুল প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীতা রয়েছে মর্মে এলাকার সর্ব সাধারণ একমত পোষন করায়, ফুলগাজী- রাজষপুর সড়কের অথ্যৎ সিলোনিয়ার নদীর পশ্চিম পার্শ্বে রাস্তার দক্ষিন পার্শ্বে ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের নাল ভূমিতে একটি জুনিয়র স্কুল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। মরহুম মো: ছাদেক মজুমদার সাহেবের একান্ত প্রচেষ্ঠার ফলে অনেক বাধা বিপত্তির পর এলাকায় একটি জুনিয়র স্কুল স্থাপিত হয়। স্কুলটি ২৭/১২/১৯৮৭ইং হইতে কাযক্রম শুরু হয়। গাবতলা ও মনতলা মৌজার মধ্যে অবস্থিত হওয়ায় এর নাম করন করা হয় হাজী আমির হোসেন উচ্চ বিদ্যালয়, গাবতলা। হাজী আমির হোসেনের ওয়ারিশগন প্রতিষ্ঠার সময় ১.৫০ শতক ভূমিদান করেন যাহা রেজিষ্ট্রি কৃত। বিদ্যালয়টি ০১/০১/১৯৮৮ ইং হইতে জুনিয়র স্বীকৃতি ও ০১/০১/১৯৯৩ ইং হইতে উচ্চ বিদ্যালয় হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৯৯২সালে অত্র বিদ্যালয়ের ১ম ব্যাচের ৩৭ জন ছাত্র-ছাত্রী এস.এস.সি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে, ২৫ জন প্রথম বিভাগ ও ১১ জন ২য় বিভাগেসহ সর্বমোট ৩৬ জন ছাত্র-ছাত্রী উত্তীর্ণ হয়। কৃতিতপূর্ণ ফলাফল ও বিদ্যালয়টির যথেষ্ট প্রয়োজনীয়তা থাকায় , ০১/০১/১৯৯৩ইং হইতে জুনিয়র এমপিও এবং ০১/০১/১৯৯৫ ইং হইতে উচ্চ বিদ্যালয় হিসাবে এমপিও ভূক্ত হয়েছে। বর্তমানে এমপিও ভূক্ত শিক্ষক ও কর্মচারীর সংখ্যা ১6জন। বিদ্যালয়টিতে ০৯ কক্ষের একটি তৃতীয় তলা ভবন ও ১ তলা একটি ভবন রয়েছে। এবং পুরাতন/ঝরাজিন্ন একটি ভবন রয়েছে।